ঘোষণা করা হয়েছে ভালো ও মন্দ কাজের পুরস্কার ও শাস্তির কথা। বারবার তাগিদ দেয়া হয়েছে ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনার জন্য। গুরুত্বের সঙ্গে বিধৃত হয়েছে তওবা ও ইস্তেগফারের কথা।
মহান স্রষ্টা বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (স:) এর মাধ্যমে এই কোরআনেই দিয়েছেন দিয়েছেন, অনুতপ্ত হয়ে আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করলে আল্লাহ তাআলা ওই বান্দাকে ক্ষমা করে দিবেন। সে ব্যক্তি আল্লাহর সবচেয়ে প্রিয়বান্দায় পরিণত হবেন। এটাও আল্লাহর ঘোষণা।
কেননা অপরাধী বান্দা যখন আল্লাহ তাআলার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে তখন তিনি অত্যন্ত খুশী হন। এজন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। খাঁটি তওবায় রয়েছে মুক্তি।
তওবা সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, 'হে ইমানদারেরা, তোমরা আল্লাহর কাছে খাঁটি তওবাকরো, আশা করা যায় মোচন করবেন এবং তোমাদের এমন মোচন করবেন তোমাদের এমন জান্ন প্রবেশাহরিম ।
'নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা তওবাকারীদের ও পবিত্রতা অর্জনকারীদের ভালোবাসেন।' (সুরা-২ বাকারা, আয়াত: ২২২)।
মুসলিম শব্দের অর্থ আত্মসমর্পণকারী। যে ব্যক্তি হিসেবে গ্রহন গ্রহন গ্রহন গ্রহন গ্রহন গ্রহন গ্রহন গ্রহন গ্রহন গ্রহন গ্রহন এবং এবং এবং এবং এবং এবং এবং এবং এবং এবং এবং রাসুলুল্লাহ রাসুলুল্লাহ রাসুলুল্লাহ রাসুলুল্লাহ রাসুলুল্লাহ রাসুলুল্লাহ রাসুলুল্লাহ কে কে হালাল বলে বলে বলে বলে মানবে মানবে এবং বয়কট, নিসাবের হলে হলে হলে হলে হলে হলে হলে হলে হলে হলে হলে হলে হলে হলে হলে আদায় করবে এবং হজ্জে গমন করবে।
প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ (স:) গুনাহ থেকে মাফ পেতে তওবার পরামর্শ দিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি এমন দোয়া শিখিয়েছেন যা আমল করলে গুনাহ থেকে মাফ পাওয়া যায়।